হাওজা নিউজ সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, হযরত আয়াতুল্লাহ নূরী হামাদানী, হাওজা ইলমিয়ার পরিচালক আয়াতুল্লাহ আরাফির সঙ্গে সাক্ষাতে, তাঁর মূল্যবান প্রচেষ্টার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন: “নিঃসন্দেহে এই কয়েক বছরে হাওযায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশাল কাজ হয়েছে এবং ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।”
তিনি মরহুম আয়াতুল্লাহ উজমা হাজী শেখ আবদুল করীম হায়েরী ইয়াজদীর (রহ.) স্মরণে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন: “এ ধরনের উদ্যোগ একান্তই প্রয়োজনীয়। হাওযার সম্মানিত ছাত্রদের উচিত এসব মহান ব্যক্তিত্বের জীবনী ও কীর্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়া এবং তাঁদেরকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করা।”
এই মারজায়ে তাকলিদ আরও বলেন: “মরহুম হাজী শেখ আবদুল করীম হায়েরীর নৈতিক গুণাবলি ও ছাত্র তৈরির দিকটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি কখনোই ধর্মীয় অনুদান নিজের কাছে রাখতেন না; বরং একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তি ছিলেন বাজারে, তাঁর কাছেই এসব আমানত রাখতেন এবং নিজেও মাসের শুরুতে অন্যান্যদের মতোই ভাতা গ্রহণ করতেন। তাঁর আরেকটি বিশেষ গুণ ছিল ছাত্র তৈরির প্রচেষ্টা। কুমের যেসব বড় আলেম ছিলেন, যেমন ইমাম খোমেনী (রহ.) ও অন্যান্য মহান আলেম—যেমন মির্জা মুহাম্মাদ সাবেতী, আখুন্দ হামাদানী—তাঁরা কতটা প্রভাব বিস্তার করেছেন। তাই এসব ব্যক্তিত্বকে পরিচিত করানো জরুরি।”
সাক্ষাতের শুরুতে, হাওজা ইলমিয়ার পরিচালক আয়াতুল্লাহ আরাফি একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।
আপনার কমেন্ট